সর্বোচ্চ ৳১৮,০০০ ক্যাশব্যাক-এ TVS ঈদ ডাবল ধামাকা অফার!

INFORMATIONS & POLICIES

ওয়ারেন্টি নীতিমালা

০১ জানুয়ারি ২০২০ ইং তারিখ এবং পরবর্তী বিক্রীত সকল টিভিএস মোটর সাইকেল ( XL100 I-TOUCH START ব্যতিত) বিক্রয়ের তারিখ থেকে পরবর্তী ২ (দুই) বছর অথবা ৩০,০০০ (ত্রিশ হাজার) কিলোমিটার(যা প্রথমে আসে) ত্রুটিমুক্ত চলার নিশ্চয়তা প্রদান করা হচ্ছে।

XL100 I-TOUCH START এর ক্ষেত্রে এটি হচ্ছে বিক্রয়ের তারিখ থেকে পরবর্তী ১ (এক) বছর অথবা ১২,০০০ (বারো হাজার) কিলোমিটার (যা প্রথমে আসে)।

ওয়ারেন্টি মেয়াদের মধ্যে মোটরসাইকেলটির কোন ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তৎক্ষণাৎ ওয়ারেন্টি কার্ড, বই ও মোটরসাইকেলটি সহ টিভিএস অটো বাংলাদেশ লিঃ অথবা ডিলারের এর যে কোন শাখায় যোগাযোগ করতে হবে। টিভিএস অটো বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্থ যন্ত্রাংশ মেরামত বা প্রয়োজনে বদল করে দেবে।

 

যে সমস্ত কারণ সমূহের জন্য ওয়ারেন্টি প্রযোজ্য হবে না:

১। বিক্রিত মোটরসাইকেলটির সার্ভিস টিভিএস অটো বাংলাদেশ লিঃ বা তার অনুমোদিত সার্ভিস শপ (রক্ষণাবেক্ষণ নির্দেশিকা বইতে লিপিবদ্ধ) হতে নির্দেশিকা অনুযায়ী নিয়মিতভাবে ৮টি কুপন সার্ভিস গ্রহন না করলে।

২। কোম্পানি কর্তৃক নির্ধারিত সঠিক গ্রেডের API-SL/JASO MA2/10W30 or 20W40 ইঞ্জিন ওয়েল ব্যবহার করা না হলে।

৩। ব্যাটারি, টায়ার, ক্লাচ প্লেট, স্পার্ক প্লাগ, ড্রাইভিং চেইন, ব্রেক সু, সকল রাবার ও ফাইবার আইটেম ইত্যাদি ওয়ারেন্টির আওতায় পড়বে না।

৪। মোটরসাইকেল বা এর যন্ত্রাংশ দুর্ঘটনা বা অপব্যবহারের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হলে ওয়ারেন্টির আওতায় পড়বে না।

৫। যন্ত্রাংশ অনুমোদিতভাবে পরিবর্তন, মেরামত বা রুপান্তর করা হলে ওয়ারেন্টির আওতায় পড়বে না।

৬। মোটর সাইকেলটি কোন প্রতিযোগিতা/ র‍্যালিতে অংশগ্রহন বা বানিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হলে ওয়ারেন্টির আওতায় পড়বে না।

 

সীমাবদ্ধতা:

যন্ত্রাংশের ত্রুটিজনিত কারনে অন্য কোন ক্ষতি বা লোকসানের দায় দায়িত্ব টিভিএস কোম্পানী বহন করবে না।

প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী

আইন সম্পর্কে জানুন :

একজন রাইডারের জন্য ফাইনাল টিপস হলো একটা মোটরসাইকেল সেফটি কোর্স করা। মোটরসাইকেলের লাইসেন্স করার সময় আপনাকে এই কোর্সের জন্য পরীক্ষা করে নেয়া হয়ে থাকে। এর মাধ্যমে আপনি ট্রাফিক সেফটি আইন সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং কীভাবে ইমারজেন্সী সিচুয়েশনে বাইক কন্ট্রোল করতে হয় সেই বিষয়েও জানতে পারবেন । ইনস্ট্রাকটর আপনাকে মোটরসাইকেল মেইনটেইন্স এবং আনসেফ সিচুয়েশন কীভাবে হ্যান্ডেল করতে হয় সে বিষয়েও টিপস দিবে।

মোটরযান নিবন্ধনের প্রক্রিয়া:

প্রথমে আবেদনপত্র http://www.brta.gov.bd/ ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে মালিক ও আমদানিকারক/ডিলার কর্তৃক যথাযথভাবে পূরণ ও স্বাক্ষর করতে হবে।

এক্ষেত্রে লক্ষনীয় :

– একাধিক ব্যক্তি যৌথভাবে কোনো গাড়ির মালিক হলে সে-ক্ষেত্রে একজনের নামে রেজিস্ট্রেশনের জন্য সকলের সম্মতি সম্বলিত হলফনামা;

– প্রতিষ্ঠান/কোম্পানির ক্ষেত্রে স্বাক্ষর ও সিলমোহর;

– ব্যাংক অথবা অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠানের সাথে গাড়ির মালিকানার আর্থিক সংশ্লিষ্টতা থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্যাডে কর্তৃপক্ষ বরাবরআবেদন।

মোটরযান নিবন্ধনে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা:

১। বিল অব এন্ট্রি, ইনভয়েস, বিল অব লেডিং ও এলসি এর কপি।

২। বিক্রির সার্টিফিকেট / বিক্রির ইন্টিমেশন / বিক্রির প্রমাণপত্র (আমদানিকারক/বিক্রেতা প্রদত্ত)।

৩। প্যাকিং লিস্ট, ডেলিভারী চালান ও গেইট পাশ (সিকেডি গাড়ির ক্ষেত্রে)।

৪। টিন সার্টিফিকেট এবং অগ্রিম/অনুমিত আয়কর প্রদানের প্রমাণপত্র।

৫। বিদেশি নাগরিকের নামে রেজিস্ট্রেশন/মালিকানা বদল হলে বাংলাদেশের ওয়ার্ক পারমিট এবং ভিসার মেয়াদের কপি।

৬। (ক) মূসক-১ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), (খ) মূসক-১১(ক)/ভ্যাট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), (গ) ভ্যাট পরিশোধের চালান (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।

৭। প্রস্তুতকারক/বিআরটিএ কর্তৃক অনুমোদিত বডি ও আসন ব্যবস্থার স্পেসিফিকেশন সম্বলিত ড্রইং (বাস, ট্রাক, হিউম্যান হলার, ডেলিভারী ভ্যান, অটো টেম্পু ইত্যাদি মোটরযানের ক্ষেত্রে)।

৮। সিকেডি মোটরযানের ক্ষেত্রে বিআরটিএ এর টাইপ অনুমোদন ও অনুমোদিত সংযোজনী তালিকা।

৯। বডি ভ্যাট চালান ও ভ্যাট পরিশোধের রসিদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।

১০। প্রযোজ্য রেজিস্ট্রেশন ফি জমাদানের রসিদ।

১১। কাস্টমস কর্তৃপক্ষ ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ছাড়পত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।

১২। ব্যক্তি মালিকানাধীন আবেদনকারীর ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট/টেলিফোন বিল/বিদ্যুৎ বিল ইত্যাদির যে-কোনটির সত্যায়িত ফটোকপি এবং মালিক প্রতিষ্ঠান হলে প্রতিষ্ঠানের প্যাডে চিঠি।

১৩। নিলামে ক্রয়কৃত প্রতিরক্ষা বিভাগের গাড়ির ক্ষেত্রে লগবুকে বর্ণিত প্রস্তুতকাল ও প্রস্তুতকারকের বিস্তারিত বিবরণ সম্বলিত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্তৃক ছাড়পত্র।

১৪। নিলামে ক্রয়কৃত সরকারি/আধাসরকারি/স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের গাড়ির ক্ষেত্রে নিলাম সংক্রান্ত কাগজপত্র এবং মেরামতের বিস্তারিত বিবরণ।

১৫। রিকন্ডিশন্ড মোটরযান রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত অতিরিক্ত কাগজপত্র প্রয়োজন হবে-

ক) টিও ফরম (ক্রেতা কর্তৃক স্বাক্ষরিত), টিও ফরম ও বিক্রয় রশিদ (আমদানিকারক কর্তৃক স্বাক্ষরিত)।

খ) ডি-রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের মূল কপি এবং ডি-রেজিস্ট্রেশনের ইংরেজি অনুবাদের সত্যায়িত কপি (সার্টিফিকেট অব ক্যানসেলেশন এর সত্যায়িত কপি)।

গ) এক কপিতে একাধিক গাড়ির বর্ণনা থাকলে মূলকপি প্রদর্শনপূর্বক সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ/বিভাগ কর্তৃক সত্যায়িত কপি দাখিল করা যাবে।

১৬। মোটরযান পরিদর্শক কর্তৃক গাড়িটির পরিদর্শন প্রতিবেদন।

স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র :

১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।

২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।

৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড/জন্ম সনদ/পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।

৪। নির্ধারিত ফী (পেশাদার- ১৬৭৯ টাকা ও অপেশাদার- ২৫৪২ টাকা) বিআরটিএ এর নির্ধারিত ব্যাংকে জমাদানের রশিদ।

৫। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য পুলিশি তদন্ত প্রতিবেদন।

৬। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

ড্রাইভিং লাইসেন্স করার উপায়, খরচ এবং ধাপ-সমূহ:

 

ড্রাইভিং লাইসেন্সের পূর্বশর্ত হলো লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স। গ্রাহককে প্রথমে লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স-এরজন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের স্থায়ী বা বর্তমান ঠিকানা (প্রয়োজনীয় প্রমাণাদিসহ) বিআরটিএ-এর যে সার্কেলের আওতাভূক্ত তাকে সেই সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। সার্কেল অফিস কর্তৃপক্ষ তাকে একটি শিক্ষানবিস বা লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করবে যা দিয়ে আবেদনকারী ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারবে। ২/৩ মাস প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর তাকে নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে নির্ধারিত কেন্দ্রে লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট-এ অংশ গ্রহণ করতে হবে। এ সময় প্রার্থীকে তার লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিংলাইসেন্স (মূল কপি) ও লিখিত পরীক্ষায় অংশ গ্রহণের জন্য কলম সাথে আনতে হবে।

পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য বয়স ন্যূনতম ২০ বছর এবং অপেশাদার এর জন্য ন্যূনতম ১৮ বছর হতে হবে।

 

লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র :

১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।

২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।

৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড / জন্ম সনদ/ পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।

৪। নির্ধারিত ফী, ১ ক্যাটাগরি-৩৪৫ টাকা ও ২ ক্যাটাগরি-৫১৮ টাকা বিআরটিএ-এর নির্ধারিত ব্যাংকে (ব্যাংক এর তালিকা www.brta.gov.bd –তে পাওয়া যাবে) জমাদানের রশিদ।

৫। সদ্য তোলা ০৩ কপি স্ট্যাম্প ও ০১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

 

লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর পুনরায় একটি নির্ধারিত ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ফী প্রদান করে স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য সংশ্লিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ওআঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণপূর্বক স্মার্ট কার্ড ইস্যু করা হয়। স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রিন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে তা গ্রহণের বিষয়টি জানিয়ে দেয়া হয়।

পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রকৃতি:

(১) পেশাদার হালকা (মোটরযানের ওজন ২৫০০ কেজি-এর নিচে) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২০ বছর হতে হবে।

(২) পেশাদার মধ্যম (মোটরযানের ওজন ২৫০০ থেকে ৬৫০০ কেজি) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২৩ বছর হতে হবে এবং পেশাদার হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্সের ব্যবহার কমপক্ষে ০৩ বছর হতে হবে।

(৩) পেশাদার ভারী (মোটরযানের ওজন ৬৫০০ কেজির বেশি) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২৬ বছর হতে হবে এবং পেশাদার মধ্যম ড্রাইভিং লাইসেন্সের ব্যবহার কমপক্ষে ০৩ বছর হতেহবে।

[বিঃদ্রঃ পেশাদার ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য প্রার্থীকে প্রথমে হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে হবে। এর ন্যূনতম তিন বছর পর তিনি পেশাদার মিডিয়াম ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং মিডিয়ম ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার কমপক্ষে ০৩ (তিন) বছর পর ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। ]

 

ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন প্রক্রিয়া:

(ক) অপেশাদার : গ্রাহককে প্রথমে নির্ধারিত ফি (মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ২৪২৭ টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২৩০ টাকা জরিমানাসহ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটি এর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র ও সংযুক্ত কাগজপত্র সঠিক পাওয়া গেলে একই দিনে গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণ করা হয়।স্মার্ট কার্ড প্রিন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

(খ) পেশাদার : পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদেরকে পুনরায় একটি ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ারপর নির্ধারিত ফি (মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ১৫৬৫ টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২৩০ টাকা জরিমানাসহ) জমাদিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটি এর নির্দিষ্ট

সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণের জন্য গ্রাহককেনির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে উপস্থিত হতে হয়। স্মার্ট কার্ড প্রিন্টিং-এর সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

 

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র :

১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।

২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।

৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড/জন্ম সনদ/পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।

৪। নির্ধারিত ফী জমাদানের রশিদ।

৫। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য পুলিশি তদন্ত প্রতিবেদন।

৬। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট ও ১ কপি স্ট্যাম্প সাইজ ছবি।

 

মোটরযানের নিবন্ধন ফি:

বিআরটিএ অফিস কর্তৃক তাঁর আবেদন ও সংযুক্ত দলিলাদি যাচাই-বাছাই করে সঠিক পাওয়া গেলে গ্রাহককে প্রয়োজনীয় রেজিস্ট্রেশন ফি জমাপ্রদান করতে হবে।

 

বিআরটিএ এর নতুন ফি ও এ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যসমূহ জানতে নিচের লিঙ্কে ভিজিট করুনঃ

গাড়ির নিবন্ধন ফি ও ফি জমা দেয়ার ব্যাংক সমূহ জানতে – http://brta.gov.bd/ এ গিয়ে “ফি ও ট্যাক্স” বাটনে ক্লিক করুন

 

মোটরযান নিবন্ধন ও ড্রাইভিং লাইসেন্স করার উপায়, খরচ এবং ধাপ-সমুহ বিআরটিএ কর্তৃক নির্ধারিত। যেকোনো প্রকার পরিমার্জন, বর্ধন, সংশোধন কিংবা বাতিল এর ক্ষমতা বিআরটিএ রাখে।